1. mahadihasaninc@gmail.com : admin :
  2. hossenmuktar26@gmail.com : Muktar hammed : Muktar hammed
যুক্তরাষ্ট্রে লাশ দাফনে যেসব প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয় - dailybanglakhabor24.com
  • July 8, 2024, 1:48 am

যুক্তরাষ্ট্রে লাশ দাফনে যেসব প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়

  • Update Time : সোমবার, এপ্রিল ৩, ২০২৩ | সকাল ৭:৪৮
  • 70 Time View

ডেস্ক রিপোর্ট

যুক্তরাষ্ট্রে যারা নতুন ইমিগ্র্যান্ট হয়ে আসেন, তারা আসার সঙ্গে সঙ্গে অনেক কিছুই জানতে পারেন না। নতুন আসার পর অনেকেই নানা ধরনের সমস্যায় পড়েন। নিউ আমেরিকানরা যেসব সমস্যায় পড়তে পারেন, তা বিবেচনা করে তা থেকে উত্তরণের জন্য নিউইয়র্ক সিটি, বিভিন্ন স্টেট ও ফেডারেল সরকারের নানা প্রোগ্রাম রয়েছে। নতুনদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন তথ্যসেবা। এ ছাড়া কুইন্স পাবলিক লাইব্রেরি থেকে শুরু করে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও আঞ্চলিক সংগঠনের মাধ্যমেও বিভিন্ন ধরনের সেবা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে যারা একেবারেই নতুন আসেন, তাদের পড়তে হয় অনেক সমস্যায়। সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েন এ দেশে আসার পর পরিবারের কোনো সদস্য মারা গেলে। তাদের অনেকেই জানেন না কেউ মারা গেলে কীভাবে তাকে দাফন করতে হবে। পুরোনো ইমিগ্র্যান্টদের এ বিষয়ে মোটামুটি ধারণা থাকলেও নতুনরা পড়েন মহা বিপদে। বিশেষ করে, পরিবারের কর্তাব্যক্তিটি মারা গেলে তার পরিবারের সদস্যরা দাফনের প্রক্রিয়া নিয়ে বিপাকে পড়ে যান। কারণ তারা এ দেশের নিয়মকানুন না জানা এবং কমিউনিটির সঙ্গে তেমন সম্পর্ক গড়ে না ওঠায় লাশ নিয়ে দিশেহারা হয়ে ওঠেন। একদিকে স্বজন হারানোর বেদনা ও শোক, অন্যদিকে লাশ সমাহিত করার অজানা অধ্যায়- সব মিলিয়ে তাদের কঠিন সময় পার করতে হয়।
বাংলাদেশি কমিউনিটির এক নেতা বলেন, বাংলাদেশ থেকে আসার পর একটি পরিবারের এক সদস্য মারা যান। পরিবারের সদস্যরা লাশ দাফনের প্রক্রিয়া জানে না। তাদের একজন আমাকে ফোন করে জানান, তার পরিবারের একজন মারা গেছেন। কিন্তু কীভাবে দাফন করতে হবে কিছুই জানেন না। কী করবেন তাও বুঝতে পারছিলেন না। পরে আমি তাদের সহায়তা করি।
কমিউনিটির পরিচিত মুখ বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ আলী বলেন, নিউইয়র্কে কেউ মারা গেলে কী করতে হবে, এটি নতুন ইমিগ্র্যান্টদের যেমন জানা দরকার, তেমনি পুরোনোদেরও জানা দরকার। কারণ এটি একটি জরুরি ও প্রয়োজনীয় বিষয়। জীবনে বেঁচে থাকার চিন্তা তো আছেই কিন্তু মারা গেলে কী করতে হবে, সেই চিন্তাও আগে থেকেই করে রাখতে হবে। নতুনদের উদ্দেশ্যে বলবো, এখানে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এবং স্বপ্নপূরণের লড়াইয়ের পাশাপাশি পরিবারের কারও মৃত্যু হলে কী করতে হবে, তা পরিবারের কারও কাছে বলে রাখা উচিত। একেকটি মৃত্যুর প্রেক্ষাপট ও ঘটনা ভিন্ন। স্বাভাবিক মৃত্যু হলে দাফনের প্রক্রিয়া এক রকম আর অস্বাভাবিক কিংবা রহস্যজনক মৃত্যু হলে অন্য রকম।
তিনি বলেন, বাংলাদেশি কোনো মুসলিম ব্যক্তির হাসপাতালে মৃত্যু হলে তার নিকটাত্মীয় অথবা পরিবারের কোনো সদস্যকে উপস্থিত থেকে হাসপাতালকে লাশ হস্তান্তর করার অনুমতি দিতে হবে। অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে মারা গেলে লাশ পোস্টমর্টেম করা হয় না। পুলিশ কল করলে বা সন্দেহজনক মৃত্যু হলে পোস্টমর্টেম করা হয়। সাধারণ মৃত্যুর ক্ষেত্রে ডাক্তার রোগীকে মৃত ঘোষণা করার পর ডেথ সার্টিফিকেট ইস্যু করেন। সেটি দেওয়া হয় রোগীর পরিবারের কাছে। তারপর মৃত ব্যক্তির স্বজনদের ফিউনারেল হোমে ফোন দিতে হবে। ফিউনারেলের লোকেরা হাসপাতাল থেকে লাশ বহন করে নিয়ে যাবে। ফিউনারেল মরদেহ গোসল করানো, জানাজার জন্য নিয়ে যাওয়া এবং কবরস্থান পর্যন্ত লাশ পরিবহন করে নেওয়ার মতো সব কাজ করে থাকে। এ জন্য প্যাকেজ রয়েছে। সেই প্যাকেজ অনুযায়ী অর্থ দিতে হবে। কারও লাশ যদি পরিবারের কোনো সদস্য আসার জন্য অপেক্ষা করা হয়, ফিউনারেল হোমে বেশি দিন রাখতে হয়, তাহলে প্যাকেজের বাইরে ওই সব দিনের জন্য আলাদা খরচ হবে। এখানে কবর কেনার বিভিন্ন উপায় আছে। সিমেট্টি থেকে সরাসরি কেনা যায়। এতে দাম বেশি পড়ে। বাংলাদেশি কমিউনিটির বিভিন্ন মসজিদ এবং বিভিন্ন জেলাভিত্তিক ও আঞ্চলিক সংগঠনের কবর রয়েছে, সেখানেও কবর কেনার ব্যবস্থা রয়েছে। মসজিদের কবর মুসলমানদের যে কেউ কিনতে পারে। কিন্তু আঞ্চলিক সংগঠনের কবর সবার জন্য কেনা যায় না। যেমন জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের কবর তাদের নির্দিষ্ট এলাকার বাইরে হলে বিক্রি করার সুযোগ তাদের গঠনতন্ত্রে নেই। তবে বাংলাদেশ সোসাইটির কবর সবার জন্য কেনার সুযোগ রয়েছে। কবর কেনার অর্থের পরিমাণ হয়ে থাকে কবরস্থানের এলাকা অনুযায়ী। যদি নিউজার্সিতে কোনো কবর কেনা হয়, তাহলে তার দাম পড়ে সাতশ থেকে এক হাজার ডলার, পাশাপাশি ফিউনারেল-সংক্রান্ত খরচ আছে। সব মিলিয়ে সাড়ে তিন থেকে চার হাজার ডলার পর্যন্ত খরচ হতে পারে। সরাসরি সিমেট্টি থেকে কবর কিনলে প্রতিটি কবরের দাম পড়বে চার থেকে পাঁচ হাজার ডলার, এটিও এলাকাভেদে নির্ভর করে। লং আইল্যান্ডের ওয়াশিংটন মেমোরিয়ালে কবর দেওয়া হলে তাতে খরচ বেশি। ছয় হাজার ডলার থেকে সাত হাজার ডলার পর্যন্ত খরচ হতে পারে। সেখানে কবর ওপেনিং ও ক্লোজিং করার খরচও বেশি। আবার কারো কারো আগাম কবর কেনা থাকে। যাদের আগাম কবর কেনা রয়েছে, তাদের সমস্যা হয় না। নিজেদের কেনা কবরেই লাশ সমাহিত করার সুযোগ রয়েছে। আগে অনেক কবর ছিল। এখন কবরের সংখ্যা কমছে। করোনাকালে অনেক কবর লেগেছে। এ কারণে বিভিন্ন সংগঠন ও মসজিদ কর্তৃপক্ষ বাড়তি কবর কেনার উদ্যোগ নিয়েছে।
তিনি আরো বলেন, হাসপাতাল ছাড়া কেউ বাসায় মারা গেলে কিংবা কোনো দুর্ঘটনায় রাস্তায় মারা গেলে সঙ্গে সঙ্গে ৯১১-এ পুলিশে কল দিতে হবে। ঘটনা জেনে ঘটনাস্থলে পুলিশ আসবে। বাসায় হলে পুলিশ আসবে। সেখানে পুরো জায়গাটি ঘিরে রাখবে। এরপর তারা চিকিৎসককে খবর দেবে। চিকিৎসক এসে লাশ পরীক্ষা করার পর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে। পোস্টমর্টেমের প্রয়োজন হলে তা করবে। সাধারণত সন্দেহজনক, রহস্যজনক অথবা সুইসাইড, দুর্ঘটনা, খুন, হত্যাসহ অস্বাভাবিক মৃত্যু হলে পোস্টমর্টেম করে থাকে। পোস্টমর্টেম সম্পন্ন হওয়ার পর লাশ ফিউনারেলে নেওয়ার জন্য পরিবার বা নিকটজনের অনুমতি নিয়ে লাশ হস্তান্তর করার রিপোর্ট পেতে অপেক্ষা করতে হয়। পুলিশ কেস হলে হাসপাতাল থেকে মামলা ও তদন্তের জন্য পোস্টমর্টেম রিপোর্ট দেওয়া হয় পুলিশের কাছে।
মোহাম্মদ আলী বলেন, দুর্ঘটনায় মারা গেলে কিংবা অস্বাভাবিক মৃত্যু হলে বা অপরাধের শিকার হলে বিষয়টি একটু জটিল ও কঠিন হয়। এভাবে কেউ মারা গেলে তার জীবনবৃত্তান্তও দেখা হয়। তিনি কোনো অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন কি না এবং কী কারণে খুন হতে পারেন, তা-ও দেখা হয়। এই মোটিভ দেখে আইনি সংস্থা ও পুলিশ তা তদন্ত করবে। কারও সঙ্গে শত্রুতা ছিল কি না, তাও খতিয়ে দেখা হয়।
তিনি আরো বলেন, অনেকেই আছেন এ দেশে একা থাকেন। পরিবারের কেউ থাকেন না। তাদের মৃত্যুর ক্ষেত্রে একটু সমস্যা হয়। যদি তার পরিচিত কেউ জানেন, তার পরিবারের সদস্য কে বা কারা এবং তাদের সঙ্গে যোগাযোগের নম্বর থাকে, তাহলে সুবিধা হয়। যদি কারো সঙ্গে যোগাযোগ না থাকে, তখন পাসপোর্ট থেকে পরিচয় বের করে দেশে খবর দেওয়া হয়। তখন হাসপাতাল থেকে লাশ নেওয়ার জন্য এখানকার পরিচিতজন, কমিউনিটির কোনো নেতা কিংবা সংগঠনের কোনো নেতাকে দায়িত্ব দিতে হয়। তিনি তাদের পক্ষে কাজটি করেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তার কাছেই লাশ বুঝিয়ে দেবে এবং তিনি ফিউনারেল হোমের সঙ্গে সবকিছু সমন্বয় করবেন। কেউ হাসপাতালে মারা গেলে তার ইন্স্যুরেন্স থাকলে বিল পেমেন্টের জন্য কোনো সমস্যা হয় না। ইন্স্যুরেন্স থেকেই বিল পেমেন্ট করা হয়।
কমিউনিটির আরেক নেতা বলেন, একবার লং আইল্যান্ডে বসবাসকারী আমার এক খালা মারা যান। তার জন্য ওয়াশিংটন মেমোরিয়ালে কবর কেনার চেষ্টা করি জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশন অব আমেরিকা থেকে। কিন্তু তারা সেটি বিক্রি করেনি। কারণ তাদের গঠনতন্ত্রে নাকি এটা বলা আছে, জালালাবাদের সদস্য এবং জালালাবাদবাসী ছাড়া অন্য এলাকার মানুষের কাছে তারা কবর বিক্রি করতে পারেনা। তাই জালালাবাদ থেকে কবর কেনা সম্ভব হয়নি। যদিও পরে জালালাবাদের জুয়েল চৌধুরী অন্য একটি জায়গা থেকে আমার খালার জন্য কবর ম্যানেজ করে দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, আসলে কবরের জন্য কোনো এলাকা বা সীমানা ধরা উচিত নয়। যখন যার কবর দরকার তাদের সবাই যাতে কবর কিনতে পারে সেই ব্যবস্থা রাখা উচিত, তাহলে অন্তত কবরের সংকট হবে না। কারণ কবরস্থানের মাধ্যমে সরাসরি কবর কিনলে খরচ অনেক বেশি পড়ে। কবরের দামও বেশি হয়। দেখা যায়, ফিউনারেল খরচসহ সবকিছুু মিলিয়ে প্রায় ১০ হাজার ডলারের মতো খরচ পড়ে। অনেক পরিবারের পক্ষে এত বিপুল পরিমাণ অর্থ দেওয়া সম্ভব হয় না। তখন বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে সহায়তা নিতে হয়। এটি অনেক কঠিন ব্যাপার। তিনি বলেন, এখানে এমন অনেক পরিবারই আছে, যারা পে চেক টু পে চেক জীবন যাপন করেন। তাদের পরিবারের কাছে কিংবা ব্যাংক হিসাবে ১০ হাজার ডলারও থাকে না। এত অর্থ একসঙ্গে দেওয়ার মতো সামর্থ্য তাদের নেই।
তবে জালালাবাদের কবর বিক্রির ক্ষেত্রে এলাকার বাধ্যবাধকতা থাকলেও বাংলাদেশ সোসাইটির কবর কেনার জন্য এ ধরনের বাধ্যবাধকতা নেই। যে কেউ কিনতে পারেন। তাদের কবরের দামও তুলনামূলক কম। এ ব্যাপারে জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের বর্তমান কমিটির দায়িত্বশীল এক নেতা বলেন, আমাদের সংগঠনের কেনা কবর কমে গেছে। বিগত কমিটি ১০০ কবর কিনেছিল। তারা সেই কবরের অর্থ পরিশোধ করেনি। এখন আমরা করছি। কবর কমে যাওয়ার কারণে সবাইকে দেওয়া সম্ভব হয় না। আমরা জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সবার জন্য এবং সিলেট বিভাগবাসীর জন্য মূলত কবরের ব্যবস্থা করি। এ ছাড়া সবার জন্য তো বাংলাদেশ সোসাইটির কবর আছেই। এ ছাড়া বিভিন্ন আঞ্চলিক সংগঠনের কবর রয়েছে, সেগুলোরও দাম মোটামুটি সহনীয়। আসলে এখন জায়গার দাম বেড়ে যাওয়ায় কবরের দামও বেড়েছে। বাংলাদেশ সোসাইটি, জালালাবাদ ছাড়াও চিটাগাং সমিতি, নোয়াখালী সমিতি, নারায়ণগঞ্জ সমিতি, মুন্সিগঞ্জ সমিতি, বিয়ানীবাজার সমিতিসহ বিভিন্ন সমিতির কবর রয়েছে। এখন অনেকেই কবর কিনছেন। বিভিন্ন মসজিদেরও কবর রয়েছে। বাংলাদেশ আমেরিকান সোসাইটি কবর নিয়ে একটি বড় পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। তারা চেষ্টা করছে বেশি সংখ্যক কবর কেনার, যাতে প্রয়োজনের সময় মানুষকে কবর দিতে পারে।
তিনি বলেন, আমার পরামর্শ হচ্ছে যারা যে মসজিদে যান সেখানকার নম্বর, মসজিদের ইমাম সাহেবের নম্বর বাসায় পরিবারের সদস্যদের কাছে বা একটি নির্দিষ্ট স্থানে দৃশ্যমান জায়গায় অথবা ডায়েরিতে লিখে রাখতে পারেন, যাতে প্রয়োজনের সময়ে খুঁজতে না হয়। এ ছাড়া কমিউনিটির যাদের সঙ্গে ভালো জানাশোনা রয়েছে, তাদের নম্বরও রাখতে হবে, যাতে কোনো সমস্যা হলে পরিবারের সদস্যরা তার সঙ্গে যোগাযোগ করে খবরটি দিতে পারেন ও সহায়তা চাইতে পারেন। বাংলাদেশ সোসাইটির নম্বর এবং এর প্রেসিডেন্ট, সেক্রেটারির পাশাপাশি কর্মকর্তাদের বর্তমান ও সাবেক কারো নাম-নম্বর রাখা যেতে পারে, যাতে প্রয়োজনে সহায়তা পাওয়া যায়। এ ছাড়া যিনি যে বিভাগ, জেলা, উপজেলা বা থানার অধিবাসী, তিনি তার জেলার আঞ্চলিক সংগঠনের নামগুলো লিখে রাখতে পারেন। এতে করে অন্তত সহায়তা পাওয়া যেতে পারে। সেই সঙ্গে এখানে কেউ না থাকলে দেশে আত্মীয়স্বজন ও পরিবারের সদস্যদের নম্বর লিখে রাখা উচিত, যাতে কোনো দুর্ঘটনা হলে তাদেরকে খবর দেওয়া সম্ভব হয়। এ ছাড়া যাদের কারও সঙ্গে পরিচিতি নেই, তারা অন্তত দুটি ফোন নম্বর সংরক্ষণ করতে পারেন। একটি হলো আনোয়ার হোসেনের নম্বর, যিনি বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য ফিউনারেল-সংক্রান্ত কাজ করেন। তার সঙ্গে যোগাযোগের নম্বর হচ্ছে ৭১৮-৭০৫-২০৭৩। অন্যজন হলে ওমর, যিনি মুসলিম ফিউনারেল সার্ভিস দিয়ে থাকেন। তার নম্বর হচ্ছে ৬৪৬-৪২৭-৩৮৮৫।
নিউইয়র্ক সিটি ও স্টেটে বিভিন্ন ফিউনারেল সার্ভিসেস সেন্টার রয়েছে। বেশির ভাগ সার্ভিস সেন্টারই ২৪ ঘণ্টার সেবা দিয়ে থাকে। গুগলে গিয়ে সার্চ করলেও অনেক ফিউনারেল সেন্টারের ঠিকানা পাওয়া যায়। অথবা পরিচিতজনের কাছ থেকেও তা পাওয়া যেতে পারে। যারা নিউইয়র্কের বাইরে থাকেন, তারাও নিজস্ব কমিউনিটি ও মুসলিম কমিউনিটির মানুষের সঙ্গে, মসজিদের ইমাম-খতিবদের সঙ্গে এবং বিভিন্ন্ন আঞ্চলিক সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারেন।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category